অনলাইনে গ্রাফিক ডিজাইনের জন্য লোগো ডিজাইন ফ্রিল্যান্সাদের অত্যন্ত পছন্দের বিষয়। অনেকে শুধুমাত্র লোগো ডিজাইন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করেন এবং শুধুমাত্র একাজই করেন। একই ধরনের কাজ সবসময় করার ফলে একদিকে দ্রুত দক্ষ হওয়া সম্ভব অন্যদিকে লোগো ডিজাইন থেকে আয় অন্য গ্রাফিক ডিজাইন থেকে বেশি। লোগো ডিজাইন করে ১০ ডলার থেকে শুরু করে ৫০০ ডলার কিংবা আরো বেশি আয় হতে পারে।
লোগো ডিজাইনের জন্য শুরুতেই জেনে নেয়া প্রয়োজন ক্লায়েন্ট লোগোতে কি চান। লোগো এক ধরনের প্রতিক। এতে ব্যবসার ধরন, ব্যবহারকারীদের প্রত্যাসা থেকে শুরু করে বিষয়ভিত্তিক রং কিংবা ক্লায়েন্টের ব্যক্তিগত পছন্দ সবকিছুই বিবেচনায় আনতে হয়। শুরুতেই বিষয়টি ঠিক করে না নিলে কাজ করা যেমন কঠিন হয় অন্যদিকে পরবর্তীতে নানাধরনের পরিবর্তণ প্রয়োজন হয়। লোগো ডিজাইনের জন্য কমপক্ষে যে তথ্যগুলি জেনে নেয়া প্রয়োজন সেগুলি এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে। ধরে নিন জেনেসিস নামে একটি কাল্পনিক কোম্পানীর লোগো তৈরী হবে। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন (এবং সম্বাব্য উত্তর) হতে পারে এমন;
. কোম্পানীর নাম (লোগোর সাথে কি লেখা থাকবে, কিভাবে লেখা থাকবে)
GENESIS, ছোট বা বড় অক্ষরে হতে পারে
. কোম্পানীর কাজের ধরন
অনলাইনে নানা ধরনের সৌখিন পন্য বিক্রি। ফ্যাসান থেকে শুরু করে বিনোদন বিষয়ক পণ্য। ক্রেতারা ওয়েবসাইট বা মোবাইলে যোগাযোগ করেন।
. ক্রেতার ধরন
মুলত ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। আধুনিকতা সম্পর্কে সচেতন।
. লোগোর ধরন
আইকন এবং টেক্সট। আইকনটি প্রয়োজনে পৃথকভাবে ব্যবহার করা যাবে।
. বিশেষ কোন রং কি ব্যবহার করতে হবে
লাল এবং হলুদ বাদ দিয়ে। এই দুট রং সস্তা এবং মুল্যহ্রাস বুঝায়। কোম্পানীর পরিচিতি বিস্বস্ততা এবং আধুনিকতায়।
. কোন ধরনের ছবি বা চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে
কেনাকাটা বিষয়ক যে কোন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন শপিং কার্ট/বাস্কেট। এবসট্রাক্ট কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।
. কোম্পানীর মুল বৈশিষ্টগুলি কি
আধুনিক, সৌখিন, তারুন্য, বন্ধুসুলভ, ব্যতিক্রমি
. লোগো কোথায় ব্যবহার করা হবে
ওয়েবসাইট, অন্যান্য ডিজিটাল মিডিয়া (বিজ্ঞাপন, ভিডিও, এনিমেশন), প্রিন্ট মিডিয়া (লেটারহেড, বিজনেস কার্ড, ব্যানার, টি-সার্ট)
. কোন ফরম্যাটে দিতে হবে
ইলাষ্ট্রেটর, ইপিএস, ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড পিএনজি এবং জেপেগ
. বিশেষ কোন নির্দেশ
সুন্দর এবং আধুনিক। ডিজাইন নিজস্ব হতে হবে, অনুকরন বা কপি করা ডিজাইন গ্রহন করা হবে না। আধুনিক সানস সেরিফ ফন্ট ব্যবহার করতে হবে।
এই তথ্যগুলি দেখে মনে হতে পারে, সামান্য লোগো তৈরীর জন্য এতকিছু খোজ করতে হবে!
বাস্তবতা হচ্ছে একটি বড় কোম্পানী লোগো ডিজাইনের জন্য বহু হাজার ডলার ব্যয় করে। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ৫০০ ডলারে লোগো পাওয়া যায় এটা অনেকের কাছে সুলভ। দুটি বিষয়কে এক করলে যা দাড়ায়, তিনি হয়ত ৫ হাজার ডলারের লোগো পেতে চান ৫০০ ডলারে। সেকারনে তার প্রত্যাসা বেশি।
লক্ষ করলে দেখা যাবে তারা উদাহরন হিসেবে এমন কোম্পানীর নাম করেন যেগুলি সারা বিশ্বে পরিচিত। ফেসবুক, টুইটার, কোকাকোলা, আমাজন, সিটিব্যাংক ইত্যাদি। যে কারনে লোগো তৈরীর কাজ শুরুর আগেই সম্ভাব্য সমস্ত তথ্য বিশ্লেষন করা জরুরী।
লোগো ডিজাইনের জন্য শুরুতেই জেনে নেয়া প্রয়োজন ক্লায়েন্ট লোগোতে কি চান। লোগো এক ধরনের প্রতিক। এতে ব্যবসার ধরন, ব্যবহারকারীদের প্রত্যাসা থেকে শুরু করে বিষয়ভিত্তিক রং কিংবা ক্লায়েন্টের ব্যক্তিগত পছন্দ সবকিছুই বিবেচনায় আনতে হয়। শুরুতেই বিষয়টি ঠিক করে না নিলে কাজ করা যেমন কঠিন হয় অন্যদিকে পরবর্তীতে নানাধরনের পরিবর্তণ প্রয়োজন হয়। লোগো ডিজাইনের জন্য কমপক্ষে যে তথ্যগুলি জেনে নেয়া প্রয়োজন সেগুলি এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে। ধরে নিন জেনেসিস নামে একটি কাল্পনিক কোম্পানীর লোগো তৈরী হবে। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন (এবং সম্বাব্য উত্তর) হতে পারে এমন;
. কোম্পানীর নাম (লোগোর সাথে কি লেখা থাকবে, কিভাবে লেখা থাকবে)
GENESIS, ছোট বা বড় অক্ষরে হতে পারে
. কোম্পানীর কাজের ধরন
অনলাইনে নানা ধরনের সৌখিন পন্য বিক্রি। ফ্যাসান থেকে শুরু করে বিনোদন বিষয়ক পণ্য। ক্রেতারা ওয়েবসাইট বা মোবাইলে যোগাযোগ করেন।
. ক্রেতার ধরন
মুলত ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। আধুনিকতা সম্পর্কে সচেতন।
. লোগোর ধরন
আইকন এবং টেক্সট। আইকনটি প্রয়োজনে পৃথকভাবে ব্যবহার করা যাবে।
. বিশেষ কোন রং কি ব্যবহার করতে হবে
লাল এবং হলুদ বাদ দিয়ে। এই দুট রং সস্তা এবং মুল্যহ্রাস বুঝায়। কোম্পানীর পরিচিতি বিস্বস্ততা এবং আধুনিকতায়।
. কোন ধরনের ছবি বা চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে
কেনাকাটা বিষয়ক যে কোন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন শপিং কার্ট/বাস্কেট। এবসট্রাক্ট কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।
. কোম্পানীর মুল বৈশিষ্টগুলি কি
আধুনিক, সৌখিন, তারুন্য, বন্ধুসুলভ, ব্যতিক্রমি
. লোগো কোথায় ব্যবহার করা হবে
ওয়েবসাইট, অন্যান্য ডিজিটাল মিডিয়া (বিজ্ঞাপন, ভিডিও, এনিমেশন), প্রিন্ট মিডিয়া (লেটারহেড, বিজনেস কার্ড, ব্যানার, টি-সার্ট)
. কোন ফরম্যাটে দিতে হবে
ইলাষ্ট্রেটর, ইপিএস, ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড পিএনজি এবং জেপেগ
. বিশেষ কোন নির্দেশ
সুন্দর এবং আধুনিক। ডিজাইন নিজস্ব হতে হবে, অনুকরন বা কপি করা ডিজাইন গ্রহন করা হবে না। আধুনিক সানস সেরিফ ফন্ট ব্যবহার করতে হবে।
এই তথ্যগুলি দেখে মনে হতে পারে, সামান্য লোগো তৈরীর জন্য এতকিছু খোজ করতে হবে!
বাস্তবতা হচ্ছে একটি বড় কোম্পানী লোগো ডিজাইনের জন্য বহু হাজার ডলার ব্যয় করে। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ৫০০ ডলারে লোগো পাওয়া যায় এটা অনেকের কাছে সুলভ। দুটি বিষয়কে এক করলে যা দাড়ায়, তিনি হয়ত ৫ হাজার ডলারের লোগো পেতে চান ৫০০ ডলারে। সেকারনে তার প্রত্যাসা বেশি।
লক্ষ করলে দেখা যাবে তারা উদাহরন হিসেবে এমন কোম্পানীর নাম করেন যেগুলি সারা বিশ্বে পরিচিত। ফেসবুক, টুইটার, কোকাকোলা, আমাজন, সিটিব্যাংক ইত্যাদি। যে কারনে লোগো তৈরীর কাজ শুরুর আগেই সম্ভাব্য সমস্ত তথ্য বিশ্লেষন করা জরুরী।
ধন্যবাদ,অনেক উপকৃত হলাম।
ReplyDelete