১) জর্জিয়া মৎস্যাধার:আটলান্টায় অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই মৎস্যাধারটিতে ১ লক্ষের বেশি সামুদ্রিক প্রজাতি রয়েছে। মৎস্যাধারটিতে পানির পরিমান ২ কোটি ৪০ লক্ষ লিটার।
২) দুবাই মল মৎস্যাধার:দুবাই মলের মধ্যমনি হচ্ছে ১ কোটি লিটার পানি ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন মৎস্যাধারটি। ইতিমধ্যে মৎস্যাধারটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অ্যাক্রিলিক প্যানেল হিসবে গিনেজ বুকে জায়গা করে নিয়েছে। প্যানেলটির পরিমাপ ২৭ ফুট X ১০৭ ফুট এবং পুরুত্ব ৩০ ইন্চি।
৩) ওকিনাওয়া চুরাউমি মৎস্যাধার:জাপানের ওকিনাওয়ায় অবস্থিত মৎস্যাধারটির অপর নাম কুরোশিও সাগর। এতে রয়েছে ৭৫ লক্ষ লিটার পানি। এটির অ্যাক্রিলিক গ্লাস প্যানেলের পরিমাপ ২৭ ফুট X ৭৪ ফুট এবং পুরুত্ব ২৪ ইন্চি।
৪) এল'ওশানোগ্রাফিক মৎস্যাধার:স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় অবস্থিত ইউরোপের সবচেয়ে বড় মৎসাধারটির পানি ধারন ক্ষমতা ৭০ লক্ষ লিটার। মৎস্যাধারটিতে ৪৫ হাজারের বেশি সামুদ্রিক প্রানী রয়েছে।
৫) টারকুয়াজু মৎস্যাধার:তুরস্কের ইস্তানবুল শপিং মলের ভিতরে ৮০ মিটার দীর্ঘ টানেল দিয়ে তৈরী মৎস্যাধারটিতে টাইগার শার্ক, পিরানহা সহ প্রায় ১০ হাজার প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে। মৎস্যাধারটির পানি ধারন ক্ষমতা ৫০ লক্ষ গ্যালন।
৬) মন্টেরি বে মৎস্যাধার:দু'টি বিশালকায় জলাধার নিয়ে গঠিত মন্টেরি বে মৎস্যাধারটি ক্যালিফোর্নিয়ার মন্টেরিতে অবস্থিত। সাগর কিনারায় অবস্থিত ১০ মিটার উচ্চতা সম্পন্ন এবং ১৩ লক্ষ লিটার পানি ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন জলাধারটি মন্টেরি বে মৎসাধারের মধ্যমণি। মন্টেরি বে মৎসাধারের অপর জলাধারের পানি ধারন ক্ষমতা ৪৫ লক্ষ লিটার। মৎস্যাধারটিতে জেলি ফিশ, স্টিনগ্রে, সি অটার সহ বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে।
৭) ইউশাকা মেরিন ওয়ার্ল্ড মৎস্যাধার:আফ্রিকার বৃহত্তম মৎস্যাধার ইউশাকা মেরিন ওয়ার্ল্ডের অবস্থান দক্ষিন আফ্রিকার ডারবানে। চারটি ভাগে ৩২টি জলাধার নিয়ে মৎস্যাধারটি গঠিত। সি হর্স, শার্ক ও ডলফিন সহ নানা সামুদ্রিক প্রজাতির সমাবেশ রয়েছে এই মৎস্যাধারটিতে। মৎস্যাধারটির পানি ধারন ক্ষমতা প্রায় ৩৮ লক্ষ লিটার।
৮) সাংহাই ওশান মৎস্যাধার:চায়না জোন, অ্যান্টার্কটিক জোন ও অস্ট্রেলিয়া জোন সহ পৃথিবীতে মোট ৯টি প্রদর্শনী জোন নিয়ে গঠিত সাংহাই ওশান মৎস্যাধার। চীনের বিভিন্ন বিপন্নপ্রায় জলজ প্রাণী বিশেষ করে ইয়াংটে নদীর দুর্লভ এবং চমৎকার বিপন্নপ্রায় প্রাণী নিয়ে গঠিত সাংহাই ওশান মৎস্যাধারের চায়না জোন। মৎস্যাধারটির সবচেয়ে বড় আকর্ষন হল পানির তল দিয়ে যাওয়া ৫০৯ ফুট দীর্ঘ টানেল। মৎস্যাধারটির পানির পরিমান প্রায় ৩৮ লক্ষ লিটার।
৯) জেনোয়া মৎস্যাধার:ইতালির জেনোয়ায় অবস্থিত ইউরোপের ২য় বৃহত্তম মৎস্যাধারটির শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত। সমুদ্রের পরিবেশ সম্পর্কে জনগনকে সচেতন করার উদ্দ্যেশ্য মৎস্যাধারটি নির্মিত। মৎস্যাধারটি শার্ক, ডলফিন ও সিল সহ ৬ হাজারের বেশি জলজ প্রাণী রয়েছে। এর পানির পরিমান প্রায় ৩৮ লক্ষ লিটার।
১০) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া মৎস্যাধার:পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থের উপকূলীয় শহরতলীতে অবস্থিত মৎস্যাধারটির দৈর্ঘ্য ১৩০ ফুট, প্রস্থ ৬৬ ফুট, পানি ধারন ক্ষমতা ৩০ লক্ষ লিটার। মৎস্যাধারটিতে ৩২২ ফুট টানেল রয়েছে।
২) দুবাই মল মৎস্যাধার:দুবাই মলের মধ্যমনি হচ্ছে ১ কোটি লিটার পানি ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন মৎস্যাধারটি। ইতিমধ্যে মৎস্যাধারটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অ্যাক্রিলিক প্যানেল হিসবে গিনেজ বুকে জায়গা করে নিয়েছে। প্যানেলটির পরিমাপ ২৭ ফুট X ১০৭ ফুট এবং পুরুত্ব ৩০ ইন্চি।
৩) ওকিনাওয়া চুরাউমি মৎস্যাধার:জাপানের ওকিনাওয়ায় অবস্থিত মৎস্যাধারটির অপর নাম কুরোশিও সাগর। এতে রয়েছে ৭৫ লক্ষ লিটার পানি। এটির অ্যাক্রিলিক গ্লাস প্যানেলের পরিমাপ ২৭ ফুট X ৭৪ ফুট এবং পুরুত্ব ২৪ ইন্চি।
৪) এল'ওশানোগ্রাফিক মৎস্যাধার:স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় অবস্থিত ইউরোপের সবচেয়ে বড় মৎসাধারটির পানি ধারন ক্ষমতা ৭০ লক্ষ লিটার। মৎস্যাধারটিতে ৪৫ হাজারের বেশি সামুদ্রিক প্রানী রয়েছে।
৫) টারকুয়াজু মৎস্যাধার:তুরস্কের ইস্তানবুল শপিং মলের ভিতরে ৮০ মিটার দীর্ঘ টানেল দিয়ে তৈরী মৎস্যাধারটিতে টাইগার শার্ক, পিরানহা সহ প্রায় ১০ হাজার প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে। মৎস্যাধারটির পানি ধারন ক্ষমতা ৫০ লক্ষ গ্যালন।
৬) মন্টেরি বে মৎস্যাধার:দু'টি বিশালকায় জলাধার নিয়ে গঠিত মন্টেরি বে মৎস্যাধারটি ক্যালিফোর্নিয়ার মন্টেরিতে অবস্থিত। সাগর কিনারায় অবস্থিত ১০ মিটার উচ্চতা সম্পন্ন এবং ১৩ লক্ষ লিটার পানি ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন জলাধারটি মন্টেরি বে মৎসাধারের মধ্যমণি। মন্টেরি বে মৎসাধারের অপর জলাধারের পানি ধারন ক্ষমতা ৪৫ লক্ষ লিটার। মৎস্যাধারটিতে জেলি ফিশ, স্টিনগ্রে, সি অটার সহ বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে।
৭) ইউশাকা মেরিন ওয়ার্ল্ড মৎস্যাধার:আফ্রিকার বৃহত্তম মৎস্যাধার ইউশাকা মেরিন ওয়ার্ল্ডের অবস্থান দক্ষিন আফ্রিকার ডারবানে। চারটি ভাগে ৩২টি জলাধার নিয়ে মৎস্যাধারটি গঠিত। সি হর্স, শার্ক ও ডলফিন সহ নানা সামুদ্রিক প্রজাতির সমাবেশ রয়েছে এই মৎস্যাধারটিতে। মৎস্যাধারটির পানি ধারন ক্ষমতা প্রায় ৩৮ লক্ষ লিটার।
৮) সাংহাই ওশান মৎস্যাধার:চায়না জোন, অ্যান্টার্কটিক জোন ও অস্ট্রেলিয়া জোন সহ পৃথিবীতে মোট ৯টি প্রদর্শনী জোন নিয়ে গঠিত সাংহাই ওশান মৎস্যাধার। চীনের বিভিন্ন বিপন্নপ্রায় জলজ প্রাণী বিশেষ করে ইয়াংটে নদীর দুর্লভ এবং চমৎকার বিপন্নপ্রায় প্রাণী নিয়ে গঠিত সাংহাই ওশান মৎস্যাধারের চায়না জোন। মৎস্যাধারটির সবচেয়ে বড় আকর্ষন হল পানির তল দিয়ে যাওয়া ৫০৯ ফুট দীর্ঘ টানেল। মৎস্যাধারটির পানির পরিমান প্রায় ৩৮ লক্ষ লিটার।
৯) জেনোয়া মৎস্যাধার:ইতালির জেনোয়ায় অবস্থিত ইউরোপের ২য় বৃহত্তম মৎস্যাধারটির শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত। সমুদ্রের পরিবেশ সম্পর্কে জনগনকে সচেতন করার উদ্দ্যেশ্য মৎস্যাধারটি নির্মিত। মৎস্যাধারটি শার্ক, ডলফিন ও সিল সহ ৬ হাজারের বেশি জলজ প্রাণী রয়েছে। এর পানির পরিমান প্রায় ৩৮ লক্ষ লিটার।
১০) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া মৎস্যাধার:পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থের উপকূলীয় শহরতলীতে অবস্থিত মৎস্যাধারটির দৈর্ঘ্য ১৩০ ফুট, প্রস্থ ৬৬ ফুট, পানি ধারন ক্ষমতা ৩০ লক্ষ লিটার। মৎস্যাধারটিতে ৩২২ ফুট টানেল রয়েছে।
0 comments:
Post a Comment