খালি পেটে মেথির শরবত অথবা ত্বককে সুন্দর করে তুলতে বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের বিউডি প্রোডাক্ট কোনো কিছুই বাদ যায়নি। কিন্তু ফল শূন্য। বেড়েছে শুধু হতাশা আর মনখারাপ।
এবার একটু অন্যরকম উপায় অবলম্বন করে দেখুন তো। মুখে বিভিন্ন খাবার জিনিস লাগানোর বদলে এবার সেগুলো খেয়ে দেখার পালা। উপকার হাতে নাতে পাবেন। কিন্তু কী কী খাবেন? দেখে নিন তালিকা।
লাল ক্যাপসিকাম
রান্না করা লাল ক্যাপসিকাম কিংবা কাঁচা যেকোনোভাবে খেতে পারেন। এতে ৩০ ক্যালোরি রয়েছে। প্রতিদিনের ভিটামিন-সি-এর চাহিদা পূরণ করে লাল ক্যাপসিকাম। এছাড়াও এতে যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন বি৬ থাকে। এতে থাকা ক্যারোটিনেড ত্বকের কুঁচকে যাওয়া রোধ করে ও ত্বকের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক করে। এর ফলে আপনাকে অনেক বেশি সতেজ দেখাবে।
ডার্ক চকোলেট
চকোলেট প্রিয় মানুষদের কাছে বোধ হয় এটাই সবচেয়ে সুখবর হতে পারে। প্রতিদিন ডার্ক চকোলেট খান। এতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্টস, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফেভানলস থাকে। ডার্ক চকোলেটের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের রুক্ষতা দূর করে উজ্জ্বল করে তোলে। সূর্যের প্রখর আলট্রাভায়োলেট রশ্মির হাত থেকেও রক্ষা করে। চকোলেটে থাকা কোকোয়া ত্বকের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে।
স্যামন মাছ
দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ ও হতাশা থেকে দূরে থাকার জন্য সেরা খাদ্য স্যামন মাছ। আর মন সুস্থ থাকলেই শরীর সুস্থ থাকে একথা কে না জানে। এছাড়াও স্যামনে প্রতিদিনকার প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। ভিটামিন ডি-তে হৃৎপিন্ড, হাড়, কোলন এবং স্নায়ুকে সুস্থ রাখে। স্যামন মাছ খেলে কোলনে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা কমে যায়। এতে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও বর্তমান যা আপনার ত্বককে ভেতর থেকে হাইড্রেট করে। স্যামন খেলে চুলও ঘন হয়।
নারকেল তেল
এতে প্রচুর পরিমাণে সম্পৃক্ত ফ্যাট থাকে। এতে থাকে লিউরিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন-ই। ফলে এটি খেলে ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখে, ত্বক নরম থাকে। ত্বক থাকে দাগমুক্ত। এছাড়াও নারকেল তেল খেলে ওজন কমানো যায়। নারকেল তেলকে যদি বডি ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করতে চান তবে তবে ১ টেবিল চামচ কাঁচা নারকেল তেল প্রতিদিন শরীরে মাখুন।
গ্রিন টি
সাধারণত মানুষজন ব্ল্যাক টি খেতেই পছন্দ করেন। এবার গ্রিন টি ট্রাই করে দেখুন। এতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, অ্যামাইনো অ্যাসিড ও লিথানাইন রয়েছে। এগুলো শরীরকে খুবই রিল্যাক্স করে ও স্ট্রেস দূর করে। যার প্রভাব আপনার ত্বকে পড়বেই। এছাড়াও গ্রিন টি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পছন্দ করে।
শাক
আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শাকপাতা থাকা বাধ্যতামূলক। শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, সি, এ, উদ্ভিদ প্রোটিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের প্রভূত উপকরণ, কোরোফিল, ম্যাগনেশিয়াম। এগুলো আপনার ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তুলবে। রোজ কিছু না কিছু শাক খান আর ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে তুলুন।
পেঁপে
যদি ওজন কমাতে চান তাহলে পেঁপে সেরা উপকরণ। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন ইত্যাদি থাকে যা ত্বককে সূর্যের রশ্মি থেকে রক্ষা করবে। আর এছাড়াও ওজন কমাতে হলে অব্যর্থ উপায় পেঁপে। কারণ এতে ক্যালোরির পরিমাণ খুব কম। প্রতি ১০০ গ্রামে ৩৯ ক্যালোরি রয়েছে এবং এটি সম্পূর্ণরূপে কোলেস্টেরলমুক্ত।
গাজর
গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। আর এই ভিটামিন-এ ত্বকের ক্যান্সারের প্রবণতা কমিয়ে দেয়। এই রোগে দায়ী কোষগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়।
সূত্র : ইন্টারনেট
এবার একটু অন্যরকম উপায় অবলম্বন করে দেখুন তো। মুখে বিভিন্ন খাবার জিনিস লাগানোর বদলে এবার সেগুলো খেয়ে দেখার পালা। উপকার হাতে নাতে পাবেন। কিন্তু কী কী খাবেন? দেখে নিন তালিকা।
লাল ক্যাপসিকাম
রান্না করা লাল ক্যাপসিকাম কিংবা কাঁচা যেকোনোভাবে খেতে পারেন। এতে ৩০ ক্যালোরি রয়েছে। প্রতিদিনের ভিটামিন-সি-এর চাহিদা পূরণ করে লাল ক্যাপসিকাম। এছাড়াও এতে যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন বি৬ থাকে। এতে থাকা ক্যারোটিনেড ত্বকের কুঁচকে যাওয়া রোধ করে ও ত্বকের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক করে। এর ফলে আপনাকে অনেক বেশি সতেজ দেখাবে।
ডার্ক চকোলেট
চকোলেট প্রিয় মানুষদের কাছে বোধ হয় এটাই সবচেয়ে সুখবর হতে পারে। প্রতিদিন ডার্ক চকোলেট খান। এতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্টস, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফেভানলস থাকে। ডার্ক চকোলেটের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের রুক্ষতা দূর করে উজ্জ্বল করে তোলে। সূর্যের প্রখর আলট্রাভায়োলেট রশ্মির হাত থেকেও রক্ষা করে। চকোলেটে থাকা কোকোয়া ত্বকের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে।
স্যামন মাছ
দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ ও হতাশা থেকে দূরে থাকার জন্য সেরা খাদ্য স্যামন মাছ। আর মন সুস্থ থাকলেই শরীর সুস্থ থাকে একথা কে না জানে। এছাড়াও স্যামনে প্রতিদিনকার প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। ভিটামিন ডি-তে হৃৎপিন্ড, হাড়, কোলন এবং স্নায়ুকে সুস্থ রাখে। স্যামন মাছ খেলে কোলনে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা কমে যায়। এতে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও বর্তমান যা আপনার ত্বককে ভেতর থেকে হাইড্রেট করে। স্যামন খেলে চুলও ঘন হয়।
নারকেল তেল
এতে প্রচুর পরিমাণে সম্পৃক্ত ফ্যাট থাকে। এতে থাকে লিউরিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন-ই। ফলে এটি খেলে ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখে, ত্বক নরম থাকে। ত্বক থাকে দাগমুক্ত। এছাড়াও নারকেল তেল খেলে ওজন কমানো যায়। নারকেল তেলকে যদি বডি ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করতে চান তবে তবে ১ টেবিল চামচ কাঁচা নারকেল তেল প্রতিদিন শরীরে মাখুন।
গ্রিন টি
সাধারণত মানুষজন ব্ল্যাক টি খেতেই পছন্দ করেন। এবার গ্রিন টি ট্রাই করে দেখুন। এতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, অ্যামাইনো অ্যাসিড ও লিথানাইন রয়েছে। এগুলো শরীরকে খুবই রিল্যাক্স করে ও স্ট্রেস দূর করে। যার প্রভাব আপনার ত্বকে পড়বেই। এছাড়াও গ্রিন টি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পছন্দ করে।
শাক
আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শাকপাতা থাকা বাধ্যতামূলক। শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, সি, এ, উদ্ভিদ প্রোটিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের প্রভূত উপকরণ, কোরোফিল, ম্যাগনেশিয়াম। এগুলো আপনার ত্বককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তুলবে। রোজ কিছু না কিছু শাক খান আর ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে তুলুন।
পেঁপে
যদি ওজন কমাতে চান তাহলে পেঁপে সেরা উপকরণ। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন ইত্যাদি থাকে যা ত্বককে সূর্যের রশ্মি থেকে রক্ষা করবে। আর এছাড়াও ওজন কমাতে হলে অব্যর্থ উপায় পেঁপে। কারণ এতে ক্যালোরির পরিমাণ খুব কম। প্রতি ১০০ গ্রামে ৩৯ ক্যালোরি রয়েছে এবং এটি সম্পূর্ণরূপে কোলেস্টেরলমুক্ত।
গাজর
গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। আর এই ভিটামিন-এ ত্বকের ক্যান্সারের প্রবণতা কমিয়ে দেয়। এই রোগে দায়ী কোষগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়।
সূত্র : ইন্টারনেট
0 comments:
Post a Comment