আয়তুল কুরসী-এর ফজীলত

★যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাযের পর আয়তুল কুরসী পড়িবে, তাহার বেহেশতে প্রবেশ মৃত্যু ব্যতিত আর কিছুই বাঁধা দিতে পারে না।

★ সহীহ্ বুখারী শরীফে লিখিত হয়েছে যে-,যে ব্যাক্তি প্রভাতে ও শয়নকালে আয়াতুল কুরসী পড়ে আল্লাহ তাহার সয়ং রক্ষক। সুতরাং দিবা রাত্রি শয়তান তাহার কাছে আসিতে পারবে না।শয়তান নিজে অঙ্গিকার করেছে যে,- যে ব্যাক্তি আয়তাল কুরসী পড়বে আমি তাহার নিকট যাইবো না।

★প্রত্যেক ফরয নামাজের পর ১ বার করে পাঠ করলে রিজিক বৃদ্ধি পাবে। হযরত রাসূল (সা:) মৃত্যুর সময় হযরত আজরাইল (আ:) বলেছেন যে, আপনার উম্মতগনের মদ্ধে যে ব্যাক্তি প্রত্যেক ফরয নামাজের পর ১ বার করে পাঠ করবে আমি তাহার রুহু অতি সহয়ে কবজ করবো।

★ কোন কাজে রওনা হওয়ার পূর্বে এই আয়াত পড়ে প্রথমে বাম পা আগে ফেলিয়া রওনা হবে তবে সে কাজে অবশ্যই শুফল পাবে।( ইহা ইমিম কুফী (রহ:) এর বর্না ও বহু পরিক্ষীত)

★রাতে একাকী চলবার সময় জ্বীন,পরী ,শয়তান এ সব আক্রমন করতে পারবে না বা আক্রমন করলে পালিয়ে যাবে এ আয়াত পড়িলে। (বহু পরিক্ষীত)

★বস্তুত আয়তাল কুরসীর এত ফজীলত যা বলে শেষ করা যাবে না। কুরআনের সর্বশ্রেষ্ট আয়াত সমুহের মদ্ধে এটি অন্যমত।এর ফজীলত অবশ্যই মানুষ পাএ যদি সে বিনম্র মনে আল্লাহর উপর সম্পুর্ন বিশ্বাস রেখে পড়ে।
Share on Google Plus

About K. M. Emrul Hasan

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment