ফিটনেস ভালো রাখার জন্য সবচেয়ে সহজ ব্যায়াম হচ্ছে দৌড়। কোনো জিমে ভর্তি হতে হবে না, বাঁধাধরা কোনো প্রশিক্ষকেরও প্রয়োজন নেই। শুধু ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে একটু ফ্রি সময় বের করে দুই পাক দৌড়ে আসলেই হবে! সময়, টাকা দুইই বাঁচবে, ওজনও কমবে।পরে আরাম পাবেন এমন একজোড়া স্পোর্টস শু নিন। সাথে এক বোতল খাবার পানি। চাইলে কানে গুঁজে নিতে পারেন হেডফোন আর পকেটে মিউজিক প্লেয়ার। এবার দৌড় শুরু করে দিন। এবং অবশ্যই দৌড়ের প্রাথমিক ভুলগুলো ছাড়া, সঠিকভাবে।
দৌড়ের অন্তত দুই ঘণ্টা আগে থেকেই কোন ভারি খাবার নয়। হালকা খাবার খেয়ে নেয়া যেতে পারে। যেমন সালাদ কিংবা কোনো প্রোটিনযুক্ত পানীয়। তবে পেটভর্তি অবস্থায় কিছুতেই নয়। এটা আপনার দৌড়ের গতিকে শ্লথ করে দিবে।
যদি কোনো ব্যস্ত রাস্তায় দৌড়ানোর বন্দোবস্ত হয় তাহলে অবশ্যই যানবাহন যেমুখো হয়ে আসবে আপনাকে সেমুখো হয়ে দৌড়াতে হবে। তাহলে সামনে চলমান গাড়িগুলো দেখে দৌড়াতে সুবিধা হবে। গাড়ির সাথে একমুখো হয়ে দৌড়ালে পিছন থেকে গাড়ি ধাক্কা দিতে পারে। টেরও পাবেন না। দৌড়ানোর আগে গা গরম করতে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। একটু ব্যায়াম না করে দৌড় শুরু করতে অস্বস্তি লাগলে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠানামা কিংবা গাছে ওঠতে পারেন। তবে কোনোভাবেই পাঁচ মিনিটের বেশি সময় খরচ করার দরকার নেই।
মসৃণ সোলের জুতা এড়িয়ে যেতে হবে। দৌড়ানোর সময় আপনার মাটির সাপোর্ট দরকার পড়বে। মসৃণ জুতায় যেটা সম্ভব নয়। তাই খাঁজকাটা দাঁতওয়ালা সোলের জুতা নিতে চেষ্টা করুন।দৌড়ের মাঝে খুব দ্রুত বিরতি নেয়াতে দোষের কিছু নেই। বরং ঘন ঘন বিরতি নিন এবং বিরতির সময় প্রাণবন্তভাবে হাঁটার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, জোরে হাঁটা দ্রুত দৌড়ানোর চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়।
একটি সফল দৌড়ের পর ভালোমতো গোসল করুন। হাতে-পায়ে হালকা ব্যথা অনুভব হতে পারে, তবে এতে ভয়ের কিছু নেই। দ্বিতীয় দিন আবার দৌড়ালেই ব্যথা চলে যাবে। শরীরে একটু গরম অনুভূত হলেও হতে পারে। এতেও ভয় পাবার কিছু নেই। শুধু লম্বা হয়ে শুয়ে একটা বিশ্রাম নিন, যতোক্ষণ না শান্ত অনুভব করছেন
দৌড়ের অন্তত দুই ঘণ্টা আগে থেকেই কোন ভারি খাবার নয়। হালকা খাবার খেয়ে নেয়া যেতে পারে। যেমন সালাদ কিংবা কোনো প্রোটিনযুক্ত পানীয়। তবে পেটভর্তি অবস্থায় কিছুতেই নয়। এটা আপনার দৌড়ের গতিকে শ্লথ করে দিবে।
যদি কোনো ব্যস্ত রাস্তায় দৌড়ানোর বন্দোবস্ত হয় তাহলে অবশ্যই যানবাহন যেমুখো হয়ে আসবে আপনাকে সেমুখো হয়ে দৌড়াতে হবে। তাহলে সামনে চলমান গাড়িগুলো দেখে দৌড়াতে সুবিধা হবে। গাড়ির সাথে একমুখো হয়ে দৌড়ালে পিছন থেকে গাড়ি ধাক্কা দিতে পারে। টেরও পাবেন না। দৌড়ানোর আগে গা গরম করতে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। একটু ব্যায়াম না করে দৌড় শুরু করতে অস্বস্তি লাগলে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠানামা কিংবা গাছে ওঠতে পারেন। তবে কোনোভাবেই পাঁচ মিনিটের বেশি সময় খরচ করার দরকার নেই।
মসৃণ সোলের জুতা এড়িয়ে যেতে হবে। দৌড়ানোর সময় আপনার মাটির সাপোর্ট দরকার পড়বে। মসৃণ জুতায় যেটা সম্ভব নয়। তাই খাঁজকাটা দাঁতওয়ালা সোলের জুতা নিতে চেষ্টা করুন।দৌড়ের মাঝে খুব দ্রুত বিরতি নেয়াতে দোষের কিছু নেই। বরং ঘন ঘন বিরতি নিন এবং বিরতির সময় প্রাণবন্তভাবে হাঁটার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, জোরে হাঁটা দ্রুত দৌড়ানোর চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়।
একটি সফল দৌড়ের পর ভালোমতো গোসল করুন। হাতে-পায়ে হালকা ব্যথা অনুভব হতে পারে, তবে এতে ভয়ের কিছু নেই। দ্বিতীয় দিন আবার দৌড়ালেই ব্যথা চলে যাবে। শরীরে একটু গরম অনুভূত হলেও হতে পারে। এতেও ভয় পাবার কিছু নেই। শুধু লম্বা হয়ে শুয়ে একটা বিশ্রাম নিন, যতোক্ষণ না শান্ত অনুভব করছেন
0 comments:
Post a Comment