ব্যবসায়িক ব্লগকে সফল করার জন্য প্রচুর চেষ্টা করতে হয়। কাজটি সহজ না। সেকারনেই ব্যবসায়িক উদ্দ্যেশ্যে তৈরী ব্লগের বড় একটি অংশ সফল হয় না। সবচেয়ে বড় অভিযোগ ব্লগ থেকে যথেষ্ট পরিমান আয় হয় না।
ব্লগের পরিচিতি বাড়াতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। সাধারনভাবে কাজটিতে বলা হয় লিংক তৈরী। কখনও কখনও বছর পার হতে পারে এই কাজে। এখানে ভিজিটর বাড়ানোর ৫টি উপায় উল্লেখ করা হচ্ছে। ব্লগ অপটিমাইজ করা
ব্লগ পোষ্ট ঠিকভাবে লিখে সার্চ ইঞ্জিনে ওপরের দিকে যায়গা পাওয়া সম্ভব। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড, বাক্য, পোষ্টের টাইটেল এমনকি পুরো ব্লগ পোষ্টকে একবার পড়ে দেখে সার্চ ইঞ্জিনের স্পাইডার। সার্চ করলে সেখান থেকে শব্দ ব্যবহার করে। সেকারনেই ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যে শব্দগুলি লিখে বেশি সার্চ করেন সেগুলি ব্যবহার করে ভাল ফল পাওয়া যায়।
লিংক তৈরী
সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কিওয়ার্ড যেমন গুরুত্বপুর্ন তেমনি সাইটের ভেতরে এক অংশের সাথে আরেক অংশের লিংক ততটাই গুরুত্বপুর্ন। সাধারনভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের নিয়ম হচ্ছে হোম পেজের সাথে অন্য পেজগুলির লিংক রাখা এবং ব্লগকে বিভিন্ন ডিরেক্টরীতে যোগ করা।
সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার
ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ইত্যাদি সাইটের মাধ্যমে ব্লগের প্রচার বাড়ানো যায়। ব্লগ সম্পর্কিত তথ্য সেখানে রেখে লিংক ব্যবহার করলে আগ্রহিরা তার মাধ্যমে ব্লগে যেতে পারেন। অন্যের জন্য পোষ্ট লেখা
যে বিষয়ে লিখতে পারদশী সেই বিষয়ে অন্যের ব্লগে লিখে নিজের ব্লগে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা যায়। সেই ব্লগপোষ্ট যিনি ব্যবহার করবেন তিনি আগ্রহি হলে আপনার নিজের ব্লগ দেখতে চাইবেন। এভাবে বিভিন্ন ব্লগ নিজেদের মধ্যে সমজোতার ভিত্তিতে কাজ করে সকলেই উপকৃত হতে পারেন।
নিউজলেটার ব্যবহার
নিউজলেটার উল্লেখযোগ্য ভাবে ব্লগের ভিজিটর বাড়াতে পারে। ব্লগের উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলি সংক্ষেপে ব্যবহার করে সপ্তাহে বা মাসে একটি করে নিউজলেটার পাঠানো যেতে পারে যারা পেতে চান তাদের কাছে। এতে বিভিন্ন পোষ্টের লিংক থাকার কারনে কোনটি ব্যবহারকারীর দৃষ্টি এড়িয়ে গেলেও সেটা সম্পর্কে জানার সুযোগ পান।
ব্লগের পরিচিতি বাড়াতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। সাধারনভাবে কাজটিতে বলা হয় লিংক তৈরী। কখনও কখনও বছর পার হতে পারে এই কাজে। এখানে ভিজিটর বাড়ানোর ৫টি উপায় উল্লেখ করা হচ্ছে। ব্লগ অপটিমাইজ করা
ব্লগ পোষ্ট ঠিকভাবে লিখে সার্চ ইঞ্জিনে ওপরের দিকে যায়গা পাওয়া সম্ভব। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড, বাক্য, পোষ্টের টাইটেল এমনকি পুরো ব্লগ পোষ্টকে একবার পড়ে দেখে সার্চ ইঞ্জিনের স্পাইডার। সার্চ করলে সেখান থেকে শব্দ ব্যবহার করে। সেকারনেই ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যে শব্দগুলি লিখে বেশি সার্চ করেন সেগুলি ব্যবহার করে ভাল ফল পাওয়া যায়।
লিংক তৈরী
সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কিওয়ার্ড যেমন গুরুত্বপুর্ন তেমনি সাইটের ভেতরে এক অংশের সাথে আরেক অংশের লিংক ততটাই গুরুত্বপুর্ন। সাধারনভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের নিয়ম হচ্ছে হোম পেজের সাথে অন্য পেজগুলির লিংক রাখা এবং ব্লগকে বিভিন্ন ডিরেক্টরীতে যোগ করা।
সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার
ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ইত্যাদি সাইটের মাধ্যমে ব্লগের প্রচার বাড়ানো যায়। ব্লগ সম্পর্কিত তথ্য সেখানে রেখে লিংক ব্যবহার করলে আগ্রহিরা তার মাধ্যমে ব্লগে যেতে পারেন। অন্যের জন্য পোষ্ট লেখা
যে বিষয়ে লিখতে পারদশী সেই বিষয়ে অন্যের ব্লগে লিখে নিজের ব্লগে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা যায়। সেই ব্লগপোষ্ট যিনি ব্যবহার করবেন তিনি আগ্রহি হলে আপনার নিজের ব্লগ দেখতে চাইবেন। এভাবে বিভিন্ন ব্লগ নিজেদের মধ্যে সমজোতার ভিত্তিতে কাজ করে সকলেই উপকৃত হতে পারেন।
নিউজলেটার ব্যবহার
নিউজলেটার উল্লেখযোগ্য ভাবে ব্লগের ভিজিটর বাড়াতে পারে। ব্লগের উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলি সংক্ষেপে ব্যবহার করে সপ্তাহে বা মাসে একটি করে নিউজলেটার পাঠানো যেতে পারে যারা পেতে চান তাদের কাছে। এতে বিভিন্ন পোষ্টের লিংক থাকার কারনে কোনটি ব্যবহারকারীর দৃষ্টি এড়িয়ে গেলেও সেটা সম্পর্কে জানার সুযোগ পান।
0 comments:
Post a Comment